বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:১৩ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
নগরীতে ফের মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে উঠেছে সন্ত্রাসী নাক কাটা রুবেল বরিশালে আন্তর্জাতিক অভিবাসী ও জাতীয় প্রবাসী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত পটুয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচন ও গণতান্ত্রিক উত্তরণ: নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও যুব র‌্যালি সহ বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান করেছে জামায়াত কলাপড়ায় নৈশপ্রহরী আব্দুল মান্নান ফরাজীকে শুভেচ্ছা ও সংবর্ধনা বিআরইউ তে মুক্তিযুদ্ধের তথ্য দলিলপত্রের প্রদর্শনী বাউফলে বিজয় দিবসে জামায়াত নেতার হাতে সাংবাদিক লাঞ্ছিত পটুয়াখালীতে জিয়া সৈনিক দলের জেলা কমিটির উদ্যোগে বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া অনুষ্ঠান পটুয়াখলাীতে (DNC) এর অভিযানে মাদকসহ নিশা নামের ১ মাদককারবারি গ্রেপ্তার বরিশালে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত চরফ্যাশনে বিএনপি–জামায়াত সংঘর্ষ, আহত অন্তত ১৩ নগরীতে এক স্কুলছাত্রী ও তার মায়ের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে বিশেষ প্রার্থনা কলাপাড়ায় ডেভিল হান্টের অভিযানে আ.লীগ নেতা ফজলু ফকিরসহ ৩ জন গ্রেফতার স্কুল মোড়ে থাকা নিজের ছবি সম্বলিত বিলবোর্ড নিজেই নামিয়ে ফেলেন
ভোলার বোরহানউদ্দিন হাসপাতালে সরকারি ওষুধসহ নার্স আটক।

ভোলার বোরহানউদ্দিন হাসপাতালে সরকারি ওষুধসহ নার্স আটক।

Sharing is caring!

এম এইচ ফাহাদ- বিশেষ প্রতিনিধিঃ তৃপ্তি রায় বোরহানউদ্দিন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নার্স।রবিবার দুপুর ১ টায় হাসপাতাল থেকে ৪৮ পাতা ঔষধ নিয়ে বাসায় ফেরাত পথে সংবাদকর্মীর ক্যামেরা বন্ধি হন।ওই নার্সের দাবী তার স্বজনের জন্য এগুলো নেওয়া।একজন স্টাফ হিসেবে সে ঔষধ পেতে পারেন।তাই বলে কী ৪৮ পাতা?।নিশ্চয়ই কোন ডাক্তার তার ব্যবস্থাপত্রে এত পরিমান ঔষধ লিখবেন না। আর তার স্বজন হাসপাতালে এসে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হননি এটা নিশ্চিত। কারণ রোগি আসলে বাহক তিনিই হতেন।আমরা মনে করি এটা তার ক্ষমতার অপব্যবহার।নচেৎ বাড়তি সুবিধা। প্রশ্নহলো এ ঔষধগুলো আম জনতার করের টাকায় কেনা।বর্তমান সরকার জনগণের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার জন্য এগুলো তৃনমূল পর্যন্ত সরবরাহ করছেন।দুঃস্থদের অগ্রাধিকার পাওয়ার কথা।কিন্তু পরিতাপের বিষয় জবাবদিহিতা কিংবা মনিটরিং ব্যবস্থার অভাবে আজ আমজনতার ভাগ্যের চাকা উল্টো দিকে ঘুরছে। যার কারণে দুঃস্থদের পরিবর্তে সরকারি ঔষধ কিংবা সুবিদা নিয়মনীতি না মেনে আপন ইচ্ছায় ঢুকছে তৃপ্তি রায় কিংবা সাহেদ,সাবরিনা গংদের পকেটে। আমরা রোগিদের কাছে প্রায়ই শুনি হাসপাতালে ঔষধ নাই। তাহলে সরকারি বরাদ্দ যাচ্ছে কোথায়?।বাংলাদেশের প্রতিটি জেলা উপজেলায় সরকারি একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার অফিস কিংবা লোকবল আছে।এরা যদি বিষয়গুলোর দিকে একটু ভালোভাবে খেয়াল রাখতেন তবে আমার বিশ্বাস সাহেদ,সাবরিনা কিংবা প্রদীপ গংরা এতো বেপরোয়া হতে পারতেন না।কারণ এরা একদিনে সৃষ্টি হয়নি।আর হতে ও পারবে না।খবরদারি মহলের শীতনিদ্রার সুযোগে এরা সৃষ্টি হয়। দিন শেষে আমরা সহজেই দোষগুলো চাপিয়ে দেই রাজনীতি বিদগনের উপর।যতই তাদেরকে দোষারোপ করি স্বাধীন বাংলাদেশের উন্নয়ন, অগ্রগতি, প্রবৃদ্ধি কিংবা সমৃদ্ধির চালিকা শক্তি কিন্তু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দই। পরিশেষে ,আজকের সৃষ্টি ঘটনায় তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানাচ্ছি। কারণ ক্ষুদ্র থেকেই বড় ঘটনার সৃষ্টি।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD